শারমিন শামস্: আমার পরিচিত অন্তত এক ডজন দম্পতি আছেন, যারা বিবাহিত জীবনের নামে ভণ্ডামির জীবন কাটান। তাদের দাম্পত্যে কোন প্রেম অবশিষ্ট নাই, কোন শ্রদ্ধা ভক্তি ভালোবাসাও নাই। সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয়, কোন বিশ্বাস নাই। আস্থাও নাই। কিন্তু তারা বিবাহিত।
কেন তারা বিবাহিত? কেন তারা এতসব ‘নাই’ এর পরেও সংসার করে যাচ্ছেন? কারণ বিয়ের সময় তারা জেনেছেন, বিবাহ পবিত্র ও অচ্ছেদ্য বন্ধন, সম্পর্কের মধ্যে কোন সৌন্দর্য্য না থাকলেও সেই সম্পর্ক টেনে নিয়ে যেতে হবে এবং পরস্পরকে স্বামী স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সমাজ সংসারের সম্মুখে দাঁত কেলিয়ে হাসতে হবে। তাই তারা পরস্পরের প্রতি মুখ ফিরিয়ে রেখে বিবাহের রশিটির দুটি প্রান্ত ধরে থাকেন। কারণ এই দেশে এই সমাজে, বিবাহ বিচ্ছেদ একটি ভয়ংকর ঘটনা, যা মুখে আনাও পাপ।

এটা সত্য, বিবাহ বিচ্ছেদ কোন সুখের ঘটনা না। এটা আকাঙ্ক্ষিতও নয়। কিন্তু যে সংসারে স্বামী-স্ত্রীর কোনো মানসিক শারীরিক সংযোগই নেই, সেই সংসারের ভিত্তিটা কী, সে সংসার আসলে কোন কারণে টিকে থাকে, আর কেনই বা টিকে থাকে, সেটাই আমার জানার ইচ্ছে।
আমার পরিচিত একটি মেয়ে, বিয়ের পর এ পর্যন্ত স্বামীর সাথে কোনদিন তার কোন মানসিক সংযোগ ঘটেনি। স্ত্রীকে কোনদিন ভালোই বাসেনি স্বামীটি। এবং এ কথা উচ্চস্বরে বারবার জানিয়ে দেয়া হয়েছে মেয়েটিকে। হঠাৎ কোন মুহূর্তে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে বার কয়েক। ফলে কোল জুড়ে এসেছে সন্তান। তারপর শারীরিক সম্পর্কও বন্ধ হয়ে গেছে। মেয়েটি উচ্চশিক্ষিত, ভালো চাকরি করে, স্বচ্ছল পরিবারের মেয়ে। এহেন স্বামীকে ধরে রাখার জন্য হেন কোনো চেষ্টা নাই যা সে করেনি একসময়। কিন্তু সবটাতেই ব্যর্থ হয়ে মেয়েটা এখন রাতে পৃথক ঘরে সন্তানকে বুকে জড়িয়ে ঘুমায়, আর একটি মিথ্যে সংসারের মুখে দড়ি পরিয়ে সেটি টেনে নিয়ে চলে। স্বামী লোকটা কখনো কোনদিন তাকে কোন উপহার দেয়নি, এমনকি সংসারের প্রাত্যহিক ব্যয় নির্বাহের দায়িত্বও লোকটি এড়িয়ে চলে। তবু মেয়েটি সংসার করে।
আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন সে এমন সংসারে পড়ে আছে এখনো, যেখানে না আছে ভালোবাসা, প্রেম, শ্রদ্ধা, দায়িত্ব, কর্তব্য, তবে কীসের জন্য এ সংসার? উত্তরে উচ্চশিক্ষিত, উচ্চপদে চাকুরিরত মেয়েটা যা বলেছিল, তা শুনে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারিনি। তার জবাব ছিল, বিয়ে ভাঙ্গা ঠিক নয়। সে বিশ্বাস করে, একবার যার বিয়ে ভাঙ্গে, তার বারবার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। তাই এটা থেকে বেরিয়ে কী হবে? আর কি সংসার করা হবে? তাও তো সবাই জানে এটা সংসার। থাকুক।
এই চরম কুসংস্কারাচ্ছন্ন জবাবের পর তার সাথে বাড়তি আলাপের আগ্রহ আমার ফুরিয়েছে সেইদিনই। এখনো সেই সংসারটা আছে। বাচ্চাটা চোখের সামনে দেখে বাবা-মায়ের অস্বাভাবিক আচরণ। সে অস্বাভাবিক বিষন্ন, চুপচাপ। কয়েকদিন আগে তাদের ২০তম বিবাহ-বার্ষিকীর পার্টির দাওয়াত পেয়েছিলাম।
আমার পরিচিত আরেকটি মেয়ে, স্বামী তাকে উঠতে বসতে জানায় সে দেখতে খারাপ। দুইটি বাচ্চা হবার পরে সে মোটা হয়ে গেছে, এ আক্ষেপ স্বামীটির শেষ হয় না। তিনি বৌরে বলেন, তোমার হাত মোটা, পা মোটা, তুমি মোটা, তুমি কালো। বৌ মনের দুঃখ মনে চেপে রাখে। কখনো কখনো রাগ দেখায়। তো ঘটনা খোঁটাতেই শেষ নয়। স্বামীটি একাধিক নারীর সাথে সম্পর্ক রাখেন। সে কথা লুকানও না। বৌরে বলেন, ‘মেনে নিতে পারলে থাকবা, নাইলে যাও। কেউ আটকায়ে রাখে নাই’। লোকটা এই কথা বলে, কারণ সে জানে, বৌ তার কোথাও যাবে না। ‘কেউ আটকায়ে রাখে নাই’ বলে যে কথাটা সে বলেছে, সে ভালো করেই জানে আসলে তার বৌকে কে আটকে রেখেছে। বৌরে আটকে রেখেছে ওই যে একজোড়া শব্দ- ‘পবিত্র বন্ধন’- যার অর্থ বিবাহ। ফলে প্রায় দেড় লাখ টাকা বেতনে চাকরি করা বৌ লম্পট ও অভদ্র অসভ্য স্বামীর সাথে মিথ্যে সংসার করে। কারণ শৈশব থেকে ওই নারীটি জেনে এসেছেন, ‘বিয়ে মানুষের একবারই হয়’।
আমার পরিচিত আরেকটি মেয়ে আছে, যার স্বামী বিয়ের প্রায় দশ বছর পর হঠাৎ যৌন অক্ষমতায় ভুগছেন। তো এই নিয়ে স্ত্রীটি চাইলেন স্বামীকে সাহায্য করতে। চিকিৎসকের কাছে যেতে চাইলেন। কাউন্সেলিং করাতে চাইলেন। না, স্বামী এর কোনটিতেই রাজী নন। এদিকে তিনি নিজের অক্ষমতার কারণে মানসিক সমস্যায় ভোগেন, যার মূল সিম্পটম হলো বউকে সন্দেহ করা। বউ বাজারে গেল, বাপের বাড়ি গেল, বন্ধুর বাসায় গেল- বলা নেই কওয়া নেই সেখানে ফোন করে নানাভাবে তাকে বিব্রত করেন লোকটি। এদিকে চরম ব্যস্ততার কারণে স্ত্রী-সন্তানকে তিনি নিজে সময় দিতে পারেন না। এইসব নিয়ে অশান্তি যখন তুঙ্গে, দুই পক্ষের আত্মীয়-স্বজন সবাই মিলে বসলেন মিটমাট করিয়ে দিতে।
ফলাফল কি? এখন তারা দুইজন দুই ঘরে ঘুমান। রাতে ডাইনিং টেবিলে একটা-দুটা কথা হয়, সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে একসাথে সেজেগুজে যান, ফেসবুকে ছবি দেন। সবাই জানে তাদের সুখের সীমা নেই। কেন তারা টিকিয়ে রেখেছেন এই সম্পর্ক? সন্তানের জন্য? বাবা-মায়ের এই অস্বাভাবিক পাল্টে যাওয়া কি ভালো লাগছে সন্তানের? সে কি আসলেই একটা সুস্থ পরিবেশে বড় হচ্ছে?
সময় পাল্টেছে। বিবাহ এবং বিবাহিত জীবনের প্রথাবদ্ধ ধারণাও পাল্টাচ্ছে। পশ্চিমা দেশে পাল্টে গেছে বহু আগেই। কিন্তু এই দেশে এ সমাজে বিবাহ এখনো সামাজিক আচার, পারিবারিক নিয়ম। এখনো বলা হয়, এই দেশে বিয়ে হয় দুটি পরিবারের মধ্যে। এসবই হয়তো সুন্দর আর কল্যাণের কথা ভেবেই বলা। কিন্তু দিন তো পাল্টেছে। বদলেছে মানুষের মানসিকতা, চিন্তা, চাহিদা, জীবনযাপন ইচ্ছা, নিজস্ব রুচি আর স্বাতন্ত্র্যবোধ, মতপ্রকাশের ভঙ্গি।
কিন্তু এইসব সামাজিক নিয়ম ও চাপের মধ্যে পড়ে দুটো মানুষের ব্যক্তিগত ইচ্ছে, তাদের চাওয়ার পাওয়াকে যেভাবে অগ্রাহ্য করা হয়, এই একবিংশ শতাব্দীতে সেটি খুবই হাস্যকর। ভালোলাগা, মন্দলাগা, প্রেম, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, আবেগের জায়গাটিতে শঠতার কোন স্থান থাকা উচিত নয়। স্বামী-স্ত্রী কেউ কারো আমৃত্যু সম্পত্তিও নয়। সম্পর্কের সুতো সবসময় একই রকম রঙীন থাকবে, তাও নয়। মানুষ বদলায়। সম্পর্কও বদলায়। তবু বিবাহের মন্ত্র পড়ে যে গাঁটছড়া বেঁধে দেয়া হয়, হাজারো অশ্রদ্ধা অপমান ভালবাসাহীনতা আর অনাচারের পরও সেই সম্পর্ক টেনেহিঁচড়ে নিয়ে চলাই এই সমাজের চোখে সুন্দর আর প্রত্যাশিত।
অথচ বিবাহকে পবিত্র নামে আখ্যা দিয়ে তাকে মহৎ করে তোলা হয়, তাকে বহন করতে বলা হয়।
এই পবিত্রতার ছায়াতলে চলে মিথ্যাচার, অনাচার এবং অত্যাচারও। আর এসবের মূল ভিকটিম হয় এদেশের উচ্চবিত্ত আর মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েরা। কঠিন কঠোর আচরণে তাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়, বিয়ে ভাঙ্গা চলবে না। অথবা সংস্কারের বীজ মনের গভীরে এমন করে গেঁথে দেয়া হয় যে, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, রোজগেরে কি গৃহিনী – যেকোনো মেয়েই বিবাহ বিচ্ছেদের কথা শুনে আঁৎকে ওঠে।
তারপর? তারপর তার আস্ত জীবন কেটে যায় মিথ্যে, কপট সংসারে নিজের সাথে বারবার বহুবার প্রতারণা করে!
ঢালাও ভাবে
নয়. অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা
মহিলা মানুষের মন কেমন হয় সেটা পৃথিবীর সবাই জানে আর সেই জন্যই বিবাহ করতে বলা হয়েছে যাতে করে তাদের উস্রিংখল চিন্তাভাবনা প্রকাশিত না হয়। বিবাহ করলে পুরুষ তার স্ত্রী কে শাসন করবে ওইসব চিন্তাভাবনা যাতে না আসে সেই জন্যে। এখনকার সময় পুরুষ রাও সময় পায়না তা করতে উলটা ভয় পায় তার স্ত্রীকে আর স্ত্রীরা তার চারপাশের সংসার এর সাথে নিজেকে তুলনা করে এবং তার প্রভাব তার স্বামীর উপর নিযুক্ত করে। জাহান্নামে সবচেয়ে বেশি নারীরাই যাবে এটা হাদীসে আছে। (সহিহুল বুখারি তাও, ২৯, আ,প্র, ২৮, ই,ফা, ২৮)
বিকৃত চিন্তা ভাবনা।এরকম ঘটনা খুব রেয়ার।নিজে ভাল হলে না ভাল সামি/স্ত্রী মিলবে।আর যদি বনিবনা না হয় তাহলে ডিবোরস দিতে সমাস্যা কই।
যা বুঝলাম তার মতে সব মেয়ের উচিত বিয়ে না করে সিংগেল থাকা।
এক কথায় জনগনের সম্পত্তি হয়ে যাওয়া।
ভাল নিযে জনগনের সম্পত্তি হয়া এখন অন্যদেরও তাই বানানোর ধান্ধা।
তার বাপ মা বিয়া না করলে ভালো হতো তাইলে আজকে এইসব জঞ্জাল দুনিয়াতে আসত না
You are very disgusting. If a women chooses not be single, does not mean she has to be public property and be consumed by people like you. This is why the rape culture does not stop. You need to think about women as they are human not an object to consume. Remember Prophet’s Mohammad (SW) wife Ayesha (RA) remained single for most of her life after her husband’s death. She could have re-married but did not. She chose to be single and did not become anyone’s property.
Monday, October 10, 2016:09:07:59
শারমিন শামস্ কে ধন্যবাদ , সমাজের শ্রীহীন কিছু ঘটনাকে তুলে আনার জন্য।
যোগ্যতার অভাব থাকলে অনেক কিছুই বোঝা যায় না – যেমন আমার।প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে বদলে গেছে পৃথিবীটা ও ,
কোথা গিয়ে যে শেষ হবে তাও বোঝা দায়
পৃথিবীটা যত উন্নত হচ্ছে অনাচার তো তো ই বাড়ছে। মানুষ তার স্বর্গীয় আচরণ ভুলে নরকের পথে ,
আজ মানুষ ধর্মীয় অনুশাসন মানছে না , মানছে না সামাজিক রীতিনীতি। আধুনিকতা সব কিছুকেই ছাড়িয়ে ব্যক্তিগত চাহিদাকেই প্রাধান্য দিয়ে নিয়েই যা জন্ম দিচ্ছে যা , তা তারা নিজারাও বুঝছে না কি সর্বনাশের পথে এগোচ্ছে।কালের বিবর্তনের সাথে সাথে আধুনিকতা মানুষের চারিত্রিক বিবর্তন ও কি আধুনিকতা ? এতো মাত্র রং তুলিতে আকা কলংকিত চরিত্রের অনৈতিক বহিঃপ্রকাশ মাত্র।আধুনিকতা বা কালের বিবর্তনের সাথে সাথে আধুনিকতার নামে জন্ম নিচ্ছে মহা মানবের মহা সন্তান , নিলজ্জ পিতৃত্ব মাতৃত্ব জন্মের সাথে হত্যা করে নিজেদের পাপ মোচনের প্রয়াস পাচ্ছে।আধুনিকতা কি নিলজ্জতার পর্যায়ে পৌছেছে তা ভাবতেও লজ্জা হয়।
সে যাই হোক , যা বলতে চাই ছিলাম , আপনি যেহেতু একজন মহিলা , বিষয়টা বা বিষয় গুলো মহিলার চোখ দিয়ে দেখেছেন ,মানুষের চোখ দিয়ে নয়।
মহাশয়া , বলবেন কি একহাতে কি তালি বাজানো যায় ? আপনার কথা থেকে তাই মনে হলো।
মহাশয়া , একটা মুদ্রার দুটো পিঠ আছে একটা পিঠকে সুন্দর ভাবে দেখেছেন , যেখানে পুরুষের অফুরন্ত দোষ দেখিয়েছেন , আমি কিন্তু একটি বার ও তা অস্বীকার করছি না বরং আমি যে কথাটা বলতে চাইছি তা হলো মহাশয়া , মুদ্রার কিন্তু আর ও একটা পিঠ আছে এবং দুটো দেখতে এক রকম নয় , ও পিঠটা কি দেখেছেন ? আপনার লেখা পড়ে তা কিন্তু বোঝা গেলো না , বলবেন কি ও পিঠটা কেমন ? তালি কি ভাবে এক হাতে বাজানো যায় ?
যেহেতু আপনি মুদার একটা পিঠ সুনিপুন ভাবে দেখেছেন , উচিত অন্য পিঠটাও দেখা।
এ বিষয়ে শর্ট বাবুর একটা কথা মনে পড়ছে – ” মেয়েরা পুরুষের হৃদয় এক নিমিষেই চিনে নিতে পারে, এটি
বিধাতার দেয়া শক্তি। অথচ আশ্চর্যের ব্যাপার ওরা নিজেদের হৃদয় নিজেরা চিনতে পারে না।”
এতো সুনিপুন ভাবে যখন মুদ্রার একটা পিঠ দেখলেন তা হলে অন্য পিঠটাও দেখে বিশ্লেষণ করার দায়িত্বটা বোধ করি আপনা উপর বর্তায় , নয় কি ?
যেহেতু , মুদ্রার ওপর পিঠটা কেমন এ বিষয়টা মহাশয়া , আপনার কাছ থেকেই জানার অপেক্ষায় থাকলাম। ওখানেই আপনার সুনিপূণতার স্বরূপ বিকশিত হবে , বিধায় বিষয়টা কি আপনার জন্য চ্যালেঞ্জ আর রোমান্ঞ্চকর হয় দাঁড়ালো না ?
আশা করবো সুযোগ্যতায় চ্যালেঞ্জ টা আগামী তে দেখতে পাবো। কাগজে তিন তাকে কলম দিয়ে অনেক কিছুই আঁকা যায় শুধু নিজের চেহারাটা ছায়া , দেখি আপনি পারেন কি না ?
Well said. It is very unfortunate that the women in our country are too much afraid of Divorce and the after effects of the issue. The most painful thing is that the women’s own family doesn’t support them, even oppose first! 🙁 I Respect all those women who showed Courage and came out of an Unsuccessful marrige.
Well said. It is very unfortunate that girls in our country are too much afraid of Divorce and the after effects of the issue. The most painful thing is that the Family of the girls don’t support them, even oppose first! 🙁 I respect all those women who showed Courage and came out of an Unsuccessful marrrige 🙂
আপনার বিয়ে হইছে তো ?
আপনি দেখতে ভুতের মত আর মোটা, কে জানে কোন মাল আপনারে বিয়া করছে !
আচ্ছা বিয়ে করে ওই মাল মজা পায়তো ?
আপনার লিখার হাত সুন্দর।
আপনার কিছু কথায় একমত হলেও, সব কথা মেনে নেয়া যায় না।
বিবাহ বিচ্ছেদের পক্ষে আপনার যে অকাট্য যুক্তি সেটা অগ্রাহ্য করতেই হয়।
পারিবারিক সমাধানের দিকে ইংগিত না করে অথবা বিকল্প কোনো উপায়ের সন্ধানে না গিয়ে আপনি বিবাহ বিচ্ছেদের পক্ষে অনেক সুন্দর! যুক্তি দিয়েছেন।
ভালো ভালো।
বেশীকিছু লিখতে চাইনা, আমি আপনার মত গুছিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারিনা। আপনার লিখা পড়ে শুধু ছোটবেলায় পড়া একটা গল্পই মনে পড়ে।
ঐযে ঈষপের একটা গল্প আছে না!
এক লেজ কাটা শিয়াল অন্যদের লেজ কাটতে কি কি যেন করে…!
গুগল করলেই গল্পটা আবার পেয়ে যাবেন।
ভালো থাকবেন।
সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত প্রতিভা মানুষের কাজে লাগুক এই প্রত্যাশা করি।
ধন্যবাদ
Sorry, don’t have a Bengali keypad, so having to write it in English. Naile bangla tei likhtam. To the writer – it’s a very well written column and I agree with a lot of things written in it. The circumstances and the situations that you have described, which are relevant to people you know, are indeed alarming and need attention. But you have replied the dilemma by yourself at the very end, where you clearly mention about how people change with time. People’s demands, taste, wants – people change with time. Absolutely. So, as people change, then marriage itself is an old fashioned curriculum, isn’t it?? I mean, people will change with every passing day and, eventually, his/her choices and priorities may change. And so will their views regarding their other half change. So, no one should get married, right?? Coz we can’t stop people from changing, but at least we can change the way specify is run and abolish marriage, hence mitigating permanent damage to two lives. And as people change, people will divorce and re marry and again divorce and so on. If I would have a chance, then I would turn back and take up studies to become a lawyer. So break marriage and re marry. .or not marry. .somehow or the other, life will carry you on.
Well written. I know it’s a women chapter page, so things will be biased towards women. But there are guys out there too. So, a woman could take up to write their stories as well, maybe?