উইমেন চ্যাপ্টার: মহাখালি ডিওএইচএস-এর সেই সাইনবোর্ডটি নিয়ে খবর প্রকাশ এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এ নিয়ে তুমুল সমালোচনার পর এর স্পনসর প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক তাদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এখানে প্রথম ছবিটা আজ সকালে তোলা, দ্বিতীয়টা আগের সাইনবোর্ডের।
তবে বাংলালিংক তাদের লোগো প্রত্যাহার করে নিলেও সাইনবোর্ডটির যে ভাষাটি নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, অর্থাৎ, “পার্কের ভিতরে গৃহভৃত্য/বুয়াগনের Walk Way তে হাঁটা নিষেধ”-আদেশক্রমে মহাখালী ডিওএইচএস কর্তৃপক্ষ, তা আগের মতোই আছে।
সাইনবোর্ডের ভাষাটি নজরে আসার পর এর জের ধরে ফেসবুকে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠে। নাদিরুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি সাইনবোর্ডটির স্পন্সর প্রতিষ্ঠান বাংলালিংককে ই-মেইল করে বিষয়টি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তারা এর জবাব দেন। নিচে হুবহু তা তুলে ধরা হলো:
“Thank you for your mail. Reference to your below mail please be informed that we have removed our branding from the below item that was set up by the respective committee of the residential area without our prior knowledge. We apologize and regret the inadvertent incident and will increase vigilance so that such actions are not repeated again”.
আজ রোববার সকালে অনলাইন পোর্টাল উইমেন চ্যাপ্টারের পক্ষ থেকে মহাখালীর পার্কটিতে প্রতিবেদক পাঠানো হলে তিনি গিয়ে এর সত্যতা দেখতে পান। দ্বিতীয় ছবিটি তারই সাক্ষ্য বহন করে।
উইমেন চ্যাপ্টারের পক্ষ থেকে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা এর বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেয়ার কথা ভাবছেন বলে জানিয়েছেন।
পরবর্তী পদক্ষেপ সাইনবোর্ডটি ও এর কার্যকারিতা বাতিল করা। সবাই সাথে থাকুন।