উইমেন চ্যাপ্টার: নতুন এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১৯৯০ সালের পর থেকে গর্ভাবস্থায় বা সন্তান প্রসবের সময় নারী মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় হ্রাস পেয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)বলেছে, পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই হার শতকরা প্রায় ৫০ ভাগ কমে গেছে।
অন্যদিকে সংস্থাটি এটাও বলছে যে, এখনও প্রতি ঘন্টায় ৩৩জন নারী মারা যাচ্ছেন। এদের অধিকাংশই মারা যাচ্ছে সহজেই প্রতিরোধ এবং নিরাময়যোগ্য ডায়াবেটিস জাতীয় গর্ভকালীন জটিলতা, এইচআইভি এইডস, ম্যালেরিয়া থেকে।
সংস্থাটির মতে, এখন পর্যন্ত ধনী ও দরিদ্র দেশের মধ্যে মাতৃমৃত্যু হারের এক বিশাল ব্যবধান রয়ে গেছে। আর এ থেকে উত্তরণের জন্য দরিদ্র দেশগুলোর স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে সংস্থাটি।
যুক্তরাষ্ট্রের মতো ধনী দেশগুলোতে মাতৃমৃত্যু হার বাড়ার পিছনে কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে ওবেসিটি বা স্থূলতাকে। বেশ প্রমাণও মিলেছে এই ধারণার পিছনে। এছাড়াও দেরিতে সন্তান নেয়া এবং জন্মনিরোধক চিকিৎসা নেয়াও মৃত্যুহার বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।