উইমেন চ্যাপ্টার: আজ ৯ অক্টোবর, বিপ্লবী চে গুয়েভারার মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৬৭ সালের এই দিনে লাতিন আমেরিকার দেশ বলিভিয়ার সামরিক বাহিনী তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।
শ্রেণীবিভক্ত সমাজের ধনিক শ্রেণীর শোষণ ও নিপীড়ন থেকে মানুষের মুক্তির জন্য তিনি আমৃত্যু লড়াই করে গেছেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যেকোনো মুহূর্তে যেকোনো অবস্থায় যেকোনো স্থানে প্রতিবাদের মূর্ত প্রতীক আর্নেস্তো চে গুয়েভারা। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ তাঁকে হত্যা করেছিল, আবার তাঁর বিশাল জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে ব্যবসাও করছে।
চের পরিচয় প্রধানত একটাই। তরুণ-যুবক-প্রবীণ—সবাই চে’কে একটি পরিচয়েই চেনে, তিনি একজন বিপ্লবী। আর বিপ্লবীর কোনো স্বদেশ থাকে না। সমগ্র নিপীড়িত বিশ্বই তাঁর স্বদেশ। তাই সারাবিশ্বেই চে এর অগুণতি অনুসারী।
তাঁর স্মরণে বরাবরের মতো আজও ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবর মঞ্চে বিকেল চারটায় চে সংহতির উদ্যোগে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। গত পাঁচ বছর ধরেই চে সংহতি এই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে আসছে।
প্রতিবারের মতো এবারও অনুষ্ঠানে থাকছে আলোচনা, আবৃত্তি ও গণসংগীত। আলোচক হিসেবে থাকবেন মফিদুল হক ও আনু মুহম্মদ। আবৃত্তি করবেন শিমুল মুস্তাফা ও জাহীদ রেজা নূর। গান করবেন সাজেদ ফাতেমী, বাপ্পা মজুমদার ও গানের দল মৃত্তিকা।
ঠিক বলেছো। যে বাণিজ্যিকীকরণ চলছে তাকে নিয়ে, নতুন প্রজন্ম তো তাকে টি শার্ট আর পিঠে ঝোলানো ব্যাগেই চিনবে কেবল…
লাল সেলাম, কমরেড চে । কিন্তু সুপ্রীতি , মাঝে মাঝে মনে হয় , চে’র আদর্শ, তাঁর জীবন দর্শন কি শুধু টি শার্ট আর ক্যাপে আবদ্ধ গেল কিনা !